The Doebg Group

“The Life of Cowley”

Bangla Summary

স্যামুয়েল জনসন তাঁর “Lives of the Poets” নামক সিরিজটি তিনটি খন্ডে প্রকাশ করেন। সেগুলোরই একটা অংশ হচ্ছে The Life of Cowley.

এই প্রবন্ধের মূল বিষয় গুলো হলো :

আব্রাহাম কাউলের জীবনী

কাউলের কর্মসমূহ

স্যামুয়েল জনসন কর্তৃক কাউলের লেখাসমূহের সমালোচনা — লেখার ভালো দিক & দুর্বল দিক ।

ম্যাটাফিজিকাল কবিদের নিয়ে নিরীক্ষা ও সমালোচনা ।

আব্রাহাম কাউলের জীবনী ও কর্ম

1)আব্রাহাম কাউলে ১৬১৮ সালে লন্ডনে জন্মগ্রহন করেন। তার পিতা ছিলেন ধনাঢ্য ব্যবসায়ী।

2)অল্প বয়সেই তিনি লেখক হিসেবে অনেক খ্যাতি অর্জন করেন।

3) মাত্র পনেরো বছর বয়সে তিনি “Poetical Blossoms” নামে একটা রচনা প্রকাশ করেন, এতে ছিল দুইটি নাটক ও স্পেনসারের অনুকরণে রচিত কিছু শোক কবিতা।

4) তার নাটকসমুহঃ

প্রথম নাটক ছিল, “Pyramus and Thisbe”.

দ্বিতীয় নাটক ছিল “Constantia and Philetus”,

তৃতীয় নাটক ছিল “Love’s Riddle” .

5) শিক্ষা, শিক্ষক আর শিক্ষার্থীদের নিয়ে আর ব্যঙ্গ নাটক “Naugragium Joculare”.

6) ১৬৪০ সালে তিনি ট্রিনিটি কলেজে শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। এ সময়ে তিনি “Ode on the death of William Hervey” রচনা করে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। কাউলে ছিলেন প্রাবন্ধিক, কবি। তিনি রাজতন্ত্রবাদী ছিলেন।

9) তিনি একজন চিকিৎসক ও ছিলেন, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে ১৬৫৭ সালে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ হিসেবে নিযুক্ত করেন।

10) তিনি “রয়্যাল সোসাইটি ” নামে একটি বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র নির্মাণ করেন। এটিই ইংল্যান্ড এর প্রাচীনতম বিজ্ঞান গবেষণা প্রতিষ্ঠান।

11) কাউলে অনেক মেটাফিজিকাল কবিতা লিখেছেন। তাই তিনি মেটাফিজিকাল কবি হিসেবে আখ্যায়িত।

12) তার কবিতাসমূহের সংকলন ” The Mistress ” নামে প্রকাশিত হয়। এটা ছিল জন ডন এর অনুকরণে রচিত।

13) তাঁর উল্লেখযোগ্য রচনা “

“Pindariques ” ,

“The Mistress” ,

“The Miscellanies”,

“Davideis” ( অসমাপ্ত মহাকাব্য).

14) তাঁর উল্লেখযোগ্য আর একটি রচনা তাঁর শেষ জীবনে রচিত “A Proposition for the Advancement of Experimental Philosophy” .

15) মেটাফিজিকাল কবি Richard Crawshaw এর মৃত্যুতে তিনি elegy লেখেন “On Death of Mr. Crawshaw” নামে ।

16) কাউলে ১৬৬৭ সালে মারা যান। ওয়েষ্ট মিনিষ্টার এবীতে চসার ও স্পেনসারের সমাধির পাশেই তিনি সমাহিত হন ।

Metaphysical Poet দের সমালোচনা

আসলে স্যামুয়েল জনসন Metaphysical কবিদের পরিচয় করিয়ে দেয়ার জন্য এই খণ্ডটি প্রকাশ করেন। তিনি metaphysical poet দের একদল লোক দেখানো কবি হিসেবে অভিযুক্ত করেছেন কারণ তারা আসলে অবৈজ্ঞানিক জ্ঞানের প্রদর্শনী করার জন্যেই লিখতেন। “Metaphysical” শব্দের অর্থ হল আধ্যাতিক বা দর্শন শাস্ত্রসম্বন্ধীয়।সুতরাং তাদের কবিতার বিষয়বস্তুও তেমনি হওয়া উচিত ছিল। আসলে জনসন ও তাঁর সমসাময়িকরা “Metaphysical” শব্দটিকে“spiritual” শব্দের সমার্থক হিসেবে ব্যবহার করতেন। Metaphysical poet দের কবিতাগুলো সাধারণত আশ্চর্য সব বৈজ্ঞানিক চিন্তাকল্প ও জিনিসে পরিপূর্ণ ছিল। যেমন কম্পাস এর দুই কাটার সাথে স্বামী-স্ত্রীর প্রেমের মিল ইত্যাদি। জনসন এই সকল কবিদের আর একটি বিষয় নিয়েও দোষারোপ করেন আর তা হল তারা তাদের কবিতায় ছন্দ নিয়ে অতিমাত্রায় চিন্তিত ছিল।জনসন আসলে বিশ্বাস করতেন যে কবিতা বা কাব্য মানুষের হৃদয়ের সাথে সম্পর্কিত। কবিতার কাজ হল ভালোবাসার কোমলতার মাধ্যমে মানুষের হৃদয়ের দরজা খুলে দেয়া যেমনটি আমরা শেক্সপিয়র ও মিলটনের কাব্যে খুজে পাই।

জনসন তাদের কবিতার উপর আঘাত করেন দুটি ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে আর তা হল অনুকরণ ও ব্যবহারিক দিক।জনসনের মতে “Metaphysical” কবিদের প্রথম ব্যর্থতা হল এরিস্টটলের দেয়া সত্যিকার কাব্যের বৈশিষ্ট্য অনুপস্থিত। তারা কাব্যচর্চার ক্ষেত্রে না জীবনকে অনুকরন করেছেন, না করেছেন প্রকৃতিকে । ফলে তাদের কাব্য বা কবিতা ছিল সত্য থেকে অনেক দূরে।এরপর জনসন তাদের ব্যর্থতার দ্বিতীয় দিকটি নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি বলেন তাদের কাব্য পাঠকদের মনে সেই ভাবে নাড়া দিতো না যেভাবে সত্যিকার কাব্য নাড়া দিতো। জনসন তাদের শ্রমকে (Metaphysical poetry লেখার) প্রশংসা করেন। কিন্তু জনসন প্রমান করতে চেষ্ঠা করেছেন যে, একটি সুরের ঐক্যবিশিষ্ট,সমন্বিত ও সুন্দর সাহিত্যকর্ম যেভাবে পাঠককে সন্তুষ্ট করে, পাঠকের হৃদয়কে প্রশান্তি দেয়,সেভাবে Metaphysical poetry পারে না। তাঁর কথাকে প্রমান করার জন্যে সে Metaphysical poetry এর মূল উপজীব্য বিষয় ছিল “wit”. জমসন এর উপরই আঘাত হানতে “wit” এর দুটি আলাদা সংজ্ঞা উপস্থাপন করেন। যেমন পোপ এর মতে , “wit” হল তাই যা নিয়ে চিন্তা করা হয়েছিল ঠিকই কিন্তু তা সুস্পষ্টভাবে প্রকাশ করা হয়নি। এই সংজ্ঞার উপর ভিত্তি করে তিনি বলেন Metaphysical poet এরা একেবারেই ব্যর্থ। কারণ তারা তাদের এককচিন্তার বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছেন আর কাব্যে শব্দচয়নের ক্ষেত্রে ছিলেন একবারেই অসতর্ক।এরপর তিনি “wit” এর আর একটি সংজ্ঞা এনেছেনঃ “wit” হল যা প্রাকৃতিক ও যা নতুন।তিনি বলেন যদিও Metaphysical thoughts একেবারেই নতুন কিন্তু এটা প্রাকৃতিক না। আর তাদের এই অস্বাভাবিকতার কারনেই পাঠকের মনে এই কবিতা বিরক্তিকর লাগে।

“wit” এর এই দুটি সংজ্ঞা যখন Metaphysical poetry এর সাথে মিলে না বা Metaphysical poetry এর ক্ষেত্রে কাজ করে না, তখন জনসন এই দুই সংজ্ঞাকে এক পাশে রেখে আর একটু এগিয়ে যান। তিনি তাদের কবিতাকে এক ধরনের discordiacorcors এর উদাহরণ হিসেবে পেশ করেন। discordia corcors হল অসামঞ্জস্যপূর্ণ চিত্রকল্পের মিলন ঘটানো অথবা এমন জিনিসের মাঝে অতিলোকিক (occult)মিল (resemblances) খুজে বের করা যেগুলো আপাত দৃষ্টিতে আলাদা মনে হয় যাকে বলে conceit. কাব্যের ক্ষেত্রে তাদের রুক্ষতা এবং শালীনতার লঙ্ঘন, বিভিন্ন ধরনের কাব্য রচনা শৈলির ইচ্ছাকৃত মিশ্রণ তৈরীর নিন্দা করেন এই বলে যে তাদের কাব্য রচনার“wit” আসলে যথেষ্ঠের চেয়ে বেশি (“more than enough”)।

জনসনের আলোচনা পড়ে মনে হবে যেনো তিনি

Metaphysical poetry এর প্রায়োগিক(ব্যবহারিক) ব্যর্থতা নিয়ে দোষারোপ করছেন,কারণ তাদের কাব্য মানুষের আবেগ- অনুভূতির চিত্রায়ন বা সচল করতে পারেনি

জনসন জেনেশুনেই কাব্য রচনার ক্ষেত্রে পাঠকের গুরুত্বকে জোর দিয়েছিলেন। যদি কোনভাবে Metaphysical conceit বা ধারনাগুলো প্রাকৃতিক, সঠিক ও স্পষ্ট প্রমানে ব্যর্থ হয় তবে তারা অন্য কোন সময়ে ও জায়গায় এটি হয়েছিল।

জনসনের কাছে “wit” এর আরেকটি মানদণ্ড ছিল, আর তা হলো এটাকে অবশ্যই পাঠকের কাছে নতুন হতে হবে। কিন্তু প্রশ্ন হল যে জিনিসটা বারবার ব্যবহার করা হচ্ছে সেটা কিভাবে নতুন থাকে। আসলে যে কোন conceit বা চিন্তাধারা (বারবার ব্যবহারের ফলে) যখন একটি মৃত রুপককে (dead metaphor -বিস্তারিত) পরিণত হয়, তখন তাঁর ভেতরকারসকল মোহনীয় শক্তি ও “wit” হারিয়ে ফেলে।আর কখন এবং কোন যুগে এই লেখাটি পড়া হচ্ছে, এই উপাদানটি নির্ভর করে তাঁর উপর।

জনসন তাদের কবিতার সঠিক মূল্যায়ন করতে গিয়ে কখনো কখনো তাদের দোষ দেয়ার পরিবর্তে তাদেরকে প্রশংসা করেছেন। যদিও তারা বারবার তাদের “wit” গুলো তাদের মিথ্যাধারণা কল্পের (false conceits) মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন, একই সাথে তারা অপ্রত্যাশিত সত্যেরও প্রকাশ ঘটিয়েছিলেন। যদিও তাদের conceit গুলো ছিল দূর্বোধ্য (far fetched) কিন্তু অবশ্যই এগুলোর মূল্য তাদের প্রাপ্য (worth the carriage)।

তাদের কবিতাতে তিনি এক ধরনের নতুন সত্য খুঁজে পাওয়ার পাশাপাশি আরো কিছু মূল্যবান বৈশিষ্ট্য খুঁজে পেয়েছেন, যেমন সূক্ষ্ণদর্শিতা,অনুচিন্তন (reflection) ও তুলনা করার শক্তি, সত্যিকারের “wit”, প্রয়োজন উপযোগী জ্ঞান,অনুভূতি প্রবনতার প্রাচুর্যের স্বল্পতা থাকা সত্ত্বেও অনেক বেশি সভ্যতা/শালীনতা। সম্পূর্নভাবে নিশ্চিত না হওয়া গেলেও Metaphysical কবিদের প্রতি জনসনের দৃষ্টিভঙ্গি ছিল যথাযথ এবং তাঁর সময়ের সাহিত্যশাস্ত্র দ্বারা প্রভাবিত যেখানে অনুকরনশীলতা (Aristotle’s Mimesis or imitativeness – বিস্তারিত ), ভাঙনের উপর ঐক্য, রুপক অভিব্যক্তিকে(Metaphysical expression) গুরুত্ব দিত।আমাদের আসলে মনে রাখা দরকার যে,Metaphysical poetry হল ১৬ শতাব্দীর সরলও মিষ্টি মধুর কাব্যের বিরুদ্ধে এক ধরনের প্রতিক্রিয়া এবং তাদের নিজেদের সময়ের সাহিত্যশাস্ত্রের বিরুদ্ধে একটি সাহসী কাজ। আর একারনেই Metaphysical কবিরা কবিতা রচনার ক্ষেত্রে একটি নতুন রচনাশৈলী গ্রহন করেছিলেন, যা পরবর্তী শতকের সাহিত্যের উপর বিরক্ত পাঠকের কাছে আরো শক্তিশালী,বহুমাত্রিক, কঠোর ও চিত্ত্বাকর্ষী ছিল।

1st Year

Bangla Analysis

English Analysis

Notes

2nd Year

Bangla Analysis

English Analysis

Notes

3rd Year

Bangla Analysis

English Analysis

Notes

4th Year

Bangla Analysis

English Analysis

Notes

Mastars

Bangla Analysis

English Analysis

Notes

BCS

BANK

PRIMARY

NTRCA

OTHERS

3rd year Bangla

Ozymandias - Percy Bysshe Shelley Summary

20th Century Novel

Leave A Reply Cancel reply

1st Year

2nd Year

3rd Year

4th Year

Mastars

3rd year Bangla

You may also like

Leave A Reply Cancel reply